আমি মোসাঃ নাসিমা বেগম, স্বামী মোঃ মোতালেব হোসেন, গ্রামঃ নন্দনপট্টি, ইউনিয়নঃ বার্থী, উপজেলাঃ গৌরনদী, জেলাঃ বরিশাল।পারিবারিক জীবনে অনেক দুঃখ ও বেদনার মধ্যে জীবন কাটে তারই একটি দৃষ্টান্ত আমি নিজেই।আর আর্থিক অভাব অনটনের মধ্যেও পরিশ্রম ও সততা মানুষকে উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারে তারই একটি বাস্তব চিত্র আমার সংসার জীবন। মানুষ ইচ্ছা করলে অনেক কিছু করতে পারে। ইচ্ছা ও পরিশ্রম মানুষকে তার ভাগ্য পরিবর্তন করে উচ্চ স্থানে নিয়ে যেতে পারে। আর উন্নত কিছু করতে হলে অবশ্যই তার পিছনে কোন কিছুর অবদান থাকতে হয়। আমার এত বড় অবদানের পিছনে চালিকাশক্তি হলো প্রাণিসম্পদ । আমি প্রথমে মাত্র ৪৫০০ টাকা নিয়ে আমার স্বামীর সংসারে উন্নতির জন্য ২০১২ সালে একটি বাছুর গরু কিনি এবং উহার পরিচর্যা করতে থাকি। কিন্তু বিগত ৫-৭ বছরে আমার সেই ছোট গোয়াল ঘরটা একটি মোটামুটি ভাবে খামারে পরিনত হয় এবং বর্তমানে আমার ৬-৭ টি দুধের গাভী আছে যাহা হইতে দৈনিক ৩০-৪০ লিটার দুধ দোহন করে থাকি।এগুলো আমি নিজেই দোহন করে থাকি এবং পাশে মোক্তার বাজার, ধানডোবা চায়ের দোকানে এবং এলাকায় সরবরাহ করে থাকি। শুধু গাভী ই নয় বর্তমানে আমার প্রা।য় ৩০০ টি হাঁস ,২০০ টি দেশী মুরগী ও ১০০ টি কবুতর ও আছে।মোট কথা আমি এগুলা নিয়ে সারাদিন পরিশ্রম করে থাকি ।এগুলার মধ্যেই শেষ নয় আমি আরো বিভিন্ন প্রজাতির পাখিও পালন করে থাকি। আর এগুলোর মধ্যেই আমার দিন কাটে।বর্তমানে আমি একজন পরিপূর্ণ ও স্বাবলম্বী খামারী
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস